ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে কেনা করোনাভাইরাসের টিকার বাকি চালানগুলো ডিসেম্বর থেকেই দেশে আসতে শুরু করবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ-বিষয়ক উপদেষ্টা এবং বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান।
কোভিড মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার পরিস্থিতিতে ভারত চলতি বছরের মার্চে টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করে। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশ, যারা ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা কেনার চুক্তি করেছিল।
করোনার টিকার প্রতি ডোজের জন্য খরচ হয়েছে ৩ হাজার টাকা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সম্প্রতি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে গত জুন পর্যন্ত ব্যবহৃত করোনার টিকার একটা বড় অংশ এসেছে উপহার হিসেবে। আর কেনা টিকার প্রায় পুরোটাই এসেছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরই জানিয়েছিল, সেরামের টিক
ভারতের কাছ থেকে টিকা সরবরাহ না পেলে অর্থ ফেরতের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, তাদেরও (ভারত) সেখানে টিকা (ভ্যাকসিন) প্রয়োজন। সেসব কারণ বিবেচনায় নিয়ে
উপহার হিসেবে ৩৩ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। আশা করি টিকা উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে এটা চলমান থাকবে। কিন্তু ভারতে করোনায় অবস্থা এখনো করুণ। সুতরাং পরবর্তীতে এ নিয়ে ঠিক কি হবে তা এখনই বলতে পারছি না।